Dhaka , বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রায়পুরে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৫৯ Time View

প্রতিকী ছবি

রায়পুর প্রতিনিধি : রায়পুরে গলায় ফাঁস দিয়ে মাইশা আক্তার (১৪) নামের নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার সকালে উপজেলার কেরোয়া ইউনিয়নের উত্তর কেরোয়া গ্রামের মেয়াজন পাটোয়ারী  বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। সে একই এলাকার মাসুদ পাটোয়ারীর মেয়ে এবং স্থানীয় নাগেরদিঘীর পাড় মাদ্রাসার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মাইশা আক্তার প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার রাতে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে রাতের খাবার খেয়ে তার নিজের শয়ন কক্ষে ঘুমাতে যায়। শনিবার সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি দেখে পরিবারের লোকজন মাইশার শয়ন কক্ষে গিয়ে দেখে ঘরের ফ্যানের সাথে  তার মরদেহ ঝুলছে। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে।

নাগেরদিঘীর পাড় মাদ্রাসার  শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম  আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাইশা আক্তার মেধাবী ও শান্ত স্বভাবের ছিল। সে কেন আত্মহত্যার মতো এমন ঘটনা ঘটাল তা বলা মুশকিল। পুলিশি তদন্তে আত্মহত্যার আসল কারণ জানা যেতে পারে।

রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। বিষয়টিকে প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা বলেই মনে হচ্ছে। তবে সে কেন আত্মহত্যা করেছে তা এখনো জানা যায়নি। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া রায়পুরে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আছে।

Tag :
About Author Information

Sagor Ahmed

রায়পুরে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

Update Time : ০৫:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৫

প্রতিকী ছবি

রায়পুর প্রতিনিধি : রায়পুরে গলায় ফাঁস দিয়ে মাইশা আক্তার (১৪) নামের নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার সকালে উপজেলার কেরোয়া ইউনিয়নের উত্তর কেরোয়া গ্রামের মেয়াজন পাটোয়ারী  বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। সে একই এলাকার মাসুদ পাটোয়ারীর মেয়ে এবং স্থানীয় নাগেরদিঘীর পাড় মাদ্রাসার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মাইশা আক্তার প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার রাতে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে রাতের খাবার খেয়ে তার নিজের শয়ন কক্ষে ঘুমাতে যায়। শনিবার সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি দেখে পরিবারের লোকজন মাইশার শয়ন কক্ষে গিয়ে দেখে ঘরের ফ্যানের সাথে  তার মরদেহ ঝুলছে। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে।

নাগেরদিঘীর পাড় মাদ্রাসার  শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম  আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাইশা আক্তার মেধাবী ও শান্ত স্বভাবের ছিল। সে কেন আত্মহত্যার মতো এমন ঘটনা ঘটাল তা বলা মুশকিল। পুলিশি তদন্তে আত্মহত্যার আসল কারণ জানা যেতে পারে।

রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। বিষয়টিকে প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা বলেই মনে হচ্ছে। তবে সে কেন আত্মহত্যা করেছে তা এখনো জানা যায়নি। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া রায়পুরে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আছে।