Dhaka , সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কমলনগর উপজেলা প্রশাসনের ব্যতিক্রমী সব্জি বাজার

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪
  • ৫৭ Time View

কমলনগর প্রতিনিধি ঃ ক্রেতার হাতের নাগালে নিত্যপণ্যের দাম পৌঁছে দিতে ল²ীপুরের কমলনগরে এক ব্যতিক্রমী সব্জি বিক্রির বাজারের উদ্বোধন করেন উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার উপজলোর হাজিরহাট ‘ফুডল্যান্ড চাইনিজ ’ সংলগ্নে এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুচিত্র রঞ্জন দাস।

উপজেলা প্রশাসনের বিশেষ উদ্যোগ ও যুব রেড ক্রিসেন্টের সহায়তায় ন্যায্যমূল্যের সব্জি লাউ ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ টাকা, লাল শাক কেজি ৩০ টকা, বেগুন কেজি ৭৫ টাকা, মুলা কেজি ৫০ টাকা, কাঁচামরিচ কেজি ১৩০ টাকা, করোলা কেজি ৮০ টাক,া বরবটি ৭৫ টাকা, ধনে পাতা কেজি ১৫০ টাকা, রসুন কেজি ২১৫ টাকা, আলু কেজি ৬২ টাকা, পেয়াজ কেজি ১১০ টাকা দরে বিক্রির বিষয়টি নিশ্চত করেন যুব রেড ক্রিসেন্টের নেতা সাইফুল ইসলাম। বাবুল নামে একজন ক্রেতা জানান, বাজারের চেয়ে কিছুটা কম দাম পেয়ে ভালো লাগলো।
কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুচিত্র রঞ্জন দাস জানান, উপকূলীয় অঞ্চলে তৃণমূল মানুষের দিক বিবেচনা করে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত এমন কাজ চলমান থাকবে।

Tag :
About Author Information

Sagor Ahmed

আলোচিত

কমলনগর উপজেলা প্রশাসনের ব্যতিক্রমী সব্জি বাজার

Update Time : ০৮:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪

কমলনগর প্রতিনিধি ঃ ক্রেতার হাতের নাগালে নিত্যপণ্যের দাম পৌঁছে দিতে ল²ীপুরের কমলনগরে এক ব্যতিক্রমী সব্জি বিক্রির বাজারের উদ্বোধন করেন উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার উপজলোর হাজিরহাট ‘ফুডল্যান্ড চাইনিজ ’ সংলগ্নে এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুচিত্র রঞ্জন দাস।

উপজেলা প্রশাসনের বিশেষ উদ্যোগ ও যুব রেড ক্রিসেন্টের সহায়তায় ন্যায্যমূল্যের সব্জি লাউ ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ টাকা, লাল শাক কেজি ৩০ টকা, বেগুন কেজি ৭৫ টাকা, মুলা কেজি ৫০ টাকা, কাঁচামরিচ কেজি ১৩০ টাকা, করোলা কেজি ৮০ টাক,া বরবটি ৭৫ টাকা, ধনে পাতা কেজি ১৫০ টাকা, রসুন কেজি ২১৫ টাকা, আলু কেজি ৬২ টাকা, পেয়াজ কেজি ১১০ টাকা দরে বিক্রির বিষয়টি নিশ্চত করেন যুব রেড ক্রিসেন্টের নেতা সাইফুল ইসলাম। বাবুল নামে একজন ক্রেতা জানান, বাজারের চেয়ে কিছুটা কম দাম পেয়ে ভালো লাগলো।
কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুচিত্র রঞ্জন দাস জানান, উপকূলীয় অঞ্চলে তৃণমূল মানুষের দিক বিবেচনা করে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত এমন কাজ চলমান থাকবে।