Dhaka , বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রচন্ড গরমে রামগতি কমলনগরে বেড়েছে তালের শাঁসের চাহিদা।

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪
  • ৬৬ Time View

রামগতি -কমলনগর (লক্ষীপুর)প্রতিনিধি : বেড়েছে তালের শাঁসের চাহিদা। একটু স্বস্তি পেতে রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া রসালো এই ফলের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই। পথচারীদের এক মুহূর্তের জন্য হলেও তৃষ্ণায় স্বস্তি এনে দিচ্ছে কচি তালের শাঁস। দাম কম হলেও তাজা ও ফরমালিনমুক্ত তালের শাঁস শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। গরমের দিনে তালের শাঁসে থাকা জলীয় অংশ পানিশূন্যতা দূর করে, চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ার পাশাপাশি মুখের রুচি বাড়ায়। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, বি ও সিসহ নানা ধরনের পুষ্টি চাহিদাও মিটছে তালের শাঁসে। সরেজমিনে  বিভিন্ন পয়েন্টে তালের শাঁসের বিক্রেতা দেখা গেছে। তারা রামগতি কমলনগরেসহ বিভিন্ন উপজেলায় ভ্যানে করে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করে। দিনে রোদের তাপমাত্রা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে তালের শাঁসের চাহিদাও। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলে বিক্রি। দামের বিষয়টি বিবেচনা করছে না ক্রেতারা। গ্রীষ্মের অসহনীয় গরমে অস্থির পথচারীদের এক মুহূর্তের জন্য হলেও তৃষ্ণায় স্বস্তি এনে দিচ্ছে কচি তালের শাঁস। আবার অনেকেই বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন রসালো এ ফল। কমলনগর উপজেলা ফজুমিয়ার হাট বাজারে কবির আহমেদসহ

কয়েকজন তাল বিক্রেতার সাথে কথা হয়, বিক্রেতারা জানান উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় থেকে কচি তাল সংগ্রহ করেন তারা বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে আসেন। তালের দাম বেশী হওয়ায় পরিবহণ ভাড়া বেশি থাকায় এবার তালের দামটা একটু বেশি। প্রতি পিচ তালের আঁটির দাম ১৫ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি করছি। বিক্রিও বেশ ভালো। তবে বেশি দামে কিনার কারণে লাভ কম হচ্ছে। তাল কিনতে আসা হারুন  নামে এক ক্রেতা জানান, বাজারে অন্যান্য জিনিসের যে দাম তার থেকে তালের দাম অনেক কম। এই জন্য বেশ কিছু তাল শাস বাড়ির জন্য কিনে নিচ্ছি। রামগতি রামদোয়ল স্কুল  গেটের সামনে ভ্যান থেকে তালের শাঁস কিনতে আসা স্কুল ছাত্র জুয়েল  বলেন, তালের শাস একটি সুস্বাদু ফল। গরম থেকে এসে তালের শাঁস খেতে ভালই লাগে।

Tag :
About Author Information

Sagor Ahmed

প্রচন্ড গরমে রামগতি কমলনগরে বেড়েছে তালের শাঁসের চাহিদা।

Update Time : ০৫:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪

রামগতি -কমলনগর (লক্ষীপুর)প্রতিনিধি : বেড়েছে তালের শাঁসের চাহিদা। একটু স্বস্তি পেতে রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া রসালো এই ফলের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই। পথচারীদের এক মুহূর্তের জন্য হলেও তৃষ্ণায় স্বস্তি এনে দিচ্ছে কচি তালের শাঁস। দাম কম হলেও তাজা ও ফরমালিনমুক্ত তালের শাঁস শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। গরমের দিনে তালের শাঁসে থাকা জলীয় অংশ পানিশূন্যতা দূর করে, চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ার পাশাপাশি মুখের রুচি বাড়ায়। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, বি ও সিসহ নানা ধরনের পুষ্টি চাহিদাও মিটছে তালের শাঁসে। সরেজমিনে  বিভিন্ন পয়েন্টে তালের শাঁসের বিক্রেতা দেখা গেছে। তারা রামগতি কমলনগরেসহ বিভিন্ন উপজেলায় ভ্যানে করে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করে। দিনে রোদের তাপমাত্রা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে তালের শাঁসের চাহিদাও। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলে বিক্রি। দামের বিষয়টি বিবেচনা করছে না ক্রেতারা। গ্রীষ্মের অসহনীয় গরমে অস্থির পথচারীদের এক মুহূর্তের জন্য হলেও তৃষ্ণায় স্বস্তি এনে দিচ্ছে কচি তালের শাঁস। আবার অনেকেই বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন রসালো এ ফল। কমলনগর উপজেলা ফজুমিয়ার হাট বাজারে কবির আহমেদসহ

কয়েকজন তাল বিক্রেতার সাথে কথা হয়, বিক্রেতারা জানান উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় থেকে কচি তাল সংগ্রহ করেন তারা বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে আসেন। তালের দাম বেশী হওয়ায় পরিবহণ ভাড়া বেশি থাকায় এবার তালের দামটা একটু বেশি। প্রতি পিচ তালের আঁটির দাম ১৫ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি করছি। বিক্রিও বেশ ভালো। তবে বেশি দামে কিনার কারণে লাভ কম হচ্ছে। তাল কিনতে আসা হারুন  নামে এক ক্রেতা জানান, বাজারে অন্যান্য জিনিসের যে দাম তার থেকে তালের দাম অনেক কম। এই জন্য বেশ কিছু তাল শাস বাড়ির জন্য কিনে নিচ্ছি। রামগতি রামদোয়ল স্কুল  গেটের সামনে ভ্যান থেকে তালের শাঁস কিনতে আসা স্কুল ছাত্র জুয়েল  বলেন, তালের শাস একটি সুস্বাদু ফল। গরম থেকে এসে তালের শাঁস খেতে ভালই লাগে।