মোখলেছুর রহমান ধনু রামগতি প্রতিনিধ: মেঘনা উপকূলের পিছিয়ে থাকা রামগতি- কমলনগর উপজেলার অবহেলিত মানুষকে
সমাজের উন্নত বিভিন্ন শ্রেণী- পেশার মানুষের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে দিনরাত মানব সেবায় কাজে নিজেকেব্রত রেখেছেন লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি কৃতি সন্তান শিল্পপতি রাজনীতিবিদ ড. আশরাফ আলী চৌধুরী সারু। দান অনুদানে তিনি কখনো নিজেকে শিরোনামে পছন্দ করেন না। এটি তার অন্যতম আরেকটি গুণ। মানুষ সেবার পাশাপাশি তিনি অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, নুরানী মাদরাসা,এতিমখানা, গরীব- অসহায়দের বিয়েতে পরিপূর্ণ সহায়তা করা। স্কুল – কলেজ, মাদরাসা মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের আর্থিক সহায়তাতো অনেক পুরোনো বিষয়। মেঘনানদীর কবলেপড়া ভূমিহীনদের পুনর্বাসন কার্যক্রমে প্রায় শতাধিক পরিবারকে নতুন ঠিকানার সন্ধান দিয়েছেন।
তার সেবামূলক কাজে তার সহধর্মিনীর ভূমিকাও অপরিসীম।
আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে তার পদের মর্যাদা রেখে পরবর্তীতে যেন পিছিয়ে না যায় এক্ষেত্রে অন্যদের “ভ্যাগী”র মতো নিজের ব্যক্তিগত লাখ লাখ টাকা দিয়ে নেতাকর্মী বিচলিত না হতে সহায়তা করেছেন আ’ লীগের এই ত্যাগীনেতা।
বিভিন্ন সরকারী- বেসরকারী, সামাজিক, রাজনৈতিক এমনকি গণমাধ্যম কর্মীরাও এর বাহিরে নয়। এলাকার সামজিক, সাংস্কৃতিক সুন্দর পরিবেশ বজায় নানা আর্থিক অবদান রেখেছেন এশিল্পপতি। একশ্রেণির মানুষ মানবসেবকের দান অনুদানকে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে বিব্রত করার চেষ্টা করছে।
কমলনগর চরকাদিরা ইউনিয়নের মো: সালাউদ্দিন বলেন, শিল্পপতি সারু সাহেব নিঃসন্দেহে একজন বড় মানব সেবক। আমার একটি বসত ঘরের থাকার সুযোগ করে দিয়েছেন তিনি। আল্লাহ ওনার সুস্হতাসহ সুদীর্ঘ নেক হায়াত দান করুক।
ড.আশরাফ আলী চৌধুরী সারু বলেন, দেশে সরকারকে শতভাগ রাজস্বের কর প্রদান করে আমি ব্যবসা করি। হালাল উপার্জিতের টাকা থেকে সমাজে পিছিয়েপড়া মানুসের জন্য কাজ করছি। যতদিন থাকবো সেবার মাধ্যমে মানুষের পাশে থাকবো। এলাকার কোন বিষয়ের লোভ লালসা আমার নেই; পরিবারের নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না; ইনশাআল্লাহ।