Dhaka , বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সম্মানহানির তথ্য ছড়িয়ে জনমনে বিভ্রান্তির অভিযোগ সৌরভের

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • ১৬৩ Time View

মোঃ রাকিব হোসেন,রায়পুর প্রতিনিধি: লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে মানহানিকর তথ্য ছড়িয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছেন কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল’

এমনটাই দাবি করেছেন-
রায়পুর মা ও শিশু হাসপাতালের ম্যানেজার পি,এম সৌরভ।
সৌরভ জানায়, গেল ২১ ডিসেম্বর বিকেলে রায়পুর মা ও শিশু হাসপাতালের পার্শ্ববর্তী অন্ধ কল্যান চক্ষু হাসপাতালে একটি মেয়েকে এনে একটি কক্ষে বাহির থেকে তালাবদ্ধ করে রেখে চাবি নিয়ে যায় চক্ষু হাসপাতালের রিসিপশনিষ্ট নাজমুল হোসেন।
এরপর ভবনের বাহিরে এসে সে এদিক সেদিক পায়চারি করতে থাকলে স্থানীয় যুবকদের মনে সন্দেহ দেখা দিলে তারা বিষয়টি ভবন ম্যানেজার পি,এম সৌরভকে অবহিত করে। সৌরভ ঘটনাস্থলে গিয়ে যাচাইপূর্বক ঘটনার সত্যতা পেয়ে স্থানীয় সাংবাদিকদের খবর দেয় এরপর চক্ষু হাসপাতালের পিছনে থাকা গোপন দরজা দিয়ে ছেলে-মেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী তাদেরকে ধরে ফেলে। যেই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মূহুর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।
এঘটনাকে কেন্দ্র করেই সৌরভের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতে থাকে সেই রিসিপশনিষ্ট নাজমুল হোসেন।
ঘটনাটি জানাজানি হলে ভবন মালিক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল করিম রায়পুর অন্ধ কল্যাণ চক্ষু হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী মোঃ রাকিবুল ইসলাম আল মজেদকে ভবন ছেড়ে দিতে বলেন।
এদিকে নারী সংক্রান্ত বিষয়টি নিয়ে সমাধান ও ভিডিও ফুটেজ জব্দের কারণ হিসেবে নাজমুলের হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি অ্যাডভোকেট সোহাগের নিকট জামানত রাখে সে।
কিন্তু ফোনটি জমা রাখলেও আজ অব্দি কোনপ্রকার যোগাযোগ না করে উল্টো ভবন ম্যানেজার পি,এম সৌরভের বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে অপপ্রচারে লিপ্ত হয় নাজমুল। এতে ম্যানেজার সৌরভের চরম সম্মানহানি হয় বলে জানায় সৌরভ।

Tag :
About Author Information

Sagor Ahmed

সম্মানহানির তথ্য ছড়িয়ে জনমনে বিভ্রান্তির অভিযোগ সৌরভের

Update Time : ০৭:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫

মোঃ রাকিব হোসেন,রায়পুর প্রতিনিধি: লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে মানহানিকর তথ্য ছড়িয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছেন কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল’

এমনটাই দাবি করেছেন-
রায়পুর মা ও শিশু হাসপাতালের ম্যানেজার পি,এম সৌরভ।
সৌরভ জানায়, গেল ২১ ডিসেম্বর বিকেলে রায়পুর মা ও শিশু হাসপাতালের পার্শ্ববর্তী অন্ধ কল্যান চক্ষু হাসপাতালে একটি মেয়েকে এনে একটি কক্ষে বাহির থেকে তালাবদ্ধ করে রেখে চাবি নিয়ে যায় চক্ষু হাসপাতালের রিসিপশনিষ্ট নাজমুল হোসেন।
এরপর ভবনের বাহিরে এসে সে এদিক সেদিক পায়চারি করতে থাকলে স্থানীয় যুবকদের মনে সন্দেহ দেখা দিলে তারা বিষয়টি ভবন ম্যানেজার পি,এম সৌরভকে অবহিত করে। সৌরভ ঘটনাস্থলে গিয়ে যাচাইপূর্বক ঘটনার সত্যতা পেয়ে স্থানীয় সাংবাদিকদের খবর দেয় এরপর চক্ষু হাসপাতালের পিছনে থাকা গোপন দরজা দিয়ে ছেলে-মেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী তাদেরকে ধরে ফেলে। যেই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মূহুর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।
এঘটনাকে কেন্দ্র করেই সৌরভের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতে থাকে সেই রিসিপশনিষ্ট নাজমুল হোসেন।
ঘটনাটি জানাজানি হলে ভবন মালিক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল করিম রায়পুর অন্ধ কল্যাণ চক্ষু হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী মোঃ রাকিবুল ইসলাম আল মজেদকে ভবন ছেড়ে দিতে বলেন।
এদিকে নারী সংক্রান্ত বিষয়টি নিয়ে সমাধান ও ভিডিও ফুটেজ জব্দের কারণ হিসেবে নাজমুলের হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি অ্যাডভোকেট সোহাগের নিকট জামানত রাখে সে।
কিন্তু ফোনটি জমা রাখলেও আজ অব্দি কোনপ্রকার যোগাযোগ না করে উল্টো ভবন ম্যানেজার পি,এম সৌরভের বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে অপপ্রচারে লিপ্ত হয় নাজমুল। এতে ম্যানেজার সৌরভের চরম সম্মানহানি হয় বলে জানায় সৌরভ।