Dhaka , সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে লক্ষ্মীপুরে ১১ গ্রামে ঈদুল আযহা উদযাপন

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪
  • ১০৯ Time View

৭নিজস্ব প্রতিনিধি: সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে লক্ষ্মীপুরে ১১ গ্রামে আজ ঈদুল আযহা উদযাপিত হয়েছে।
রবিবার (১৬ জুন) সকাল ১০ টায় রামগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ পূর্ব নোয়াগাঁও তালিমুল কুরআন নূরানী মাদরাসা ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল আযহা’র জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা আমিনুল ইসলাম খান।

এছাড়াও জেলার রামগঞ্জ উপজেলার জয়পুরা, বিঘা, বারো ঘরিয়া, হোটাটিয়া, শরশোই, কাঞ্চনপুর ও রায়পুর উপজেলার কলাকোপা ও সদর উপজেলার বশিকপুরসহ ১১টি গ্রামের প্রায় সহস্রাধিক মুসল্লি ঈদুল আযহা উদযাপন করছেন।
তারা পৃথকভাবে স্ব স্ব এলাকার মসজিদে ঈদের নামাজের আয়োজন করেছেন।

মাওলানা ইসহাক (রা.) অনুসারী হিসেবে এসব এলাকার মানুষ পবিত্র ভূমি মক্কা ও মদিনার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঈদসহ সব ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছে। এ সব গ্রামের মুসল্লিরা গত ৪৫ বছর যাবত সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করে আসছেন।

এ ব্যাপারে দক্ষিণ পূর্ব তালিমুল কুরআন মাদরাসার ঈদগাহের খতিব মাওলানা আমিনুল ইসলাম খান জানান, আমরা সৌদি আরবে সঙ্গে মিল রেখে ঈদ করি না। আমরা হানাফি মাজহাবের অনুসারী। প্রত্যেকটি মাজহাবে একসঙ্গে সারা বিশ্বে ঈদের জামাত আদায় করার ফতোয়া রয়েছে। আগে যোগাযোগের উন্নত মাধ্যম ছিল না। এজন্য মানুষ সৌদি আরবের একদিন পর ঈদ করতো। কিন্তু এখন যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত। এতে আমদের পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই। এজন্য হয়তো সৌদি আরবের সঙ্গে আমাদের মিল হয়ে যায়।

Tag :
About Author Information

Sagor Ahmed

আলোচিত

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে লক্ষ্মীপুরে ১১ গ্রামে ঈদুল আযহা উদযাপন

Update Time : ১২:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪

৭নিজস্ব প্রতিনিধি: সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে লক্ষ্মীপুরে ১১ গ্রামে আজ ঈদুল আযহা উদযাপিত হয়েছে।
রবিবার (১৬ জুন) সকাল ১০ টায় রামগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ পূর্ব নোয়াগাঁও তালিমুল কুরআন নূরানী মাদরাসা ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল আযহা’র জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা আমিনুল ইসলাম খান।

এছাড়াও জেলার রামগঞ্জ উপজেলার জয়পুরা, বিঘা, বারো ঘরিয়া, হোটাটিয়া, শরশোই, কাঞ্চনপুর ও রায়পুর উপজেলার কলাকোপা ও সদর উপজেলার বশিকপুরসহ ১১টি গ্রামের প্রায় সহস্রাধিক মুসল্লি ঈদুল আযহা উদযাপন করছেন।
তারা পৃথকভাবে স্ব স্ব এলাকার মসজিদে ঈদের নামাজের আয়োজন করেছেন।

মাওলানা ইসহাক (রা.) অনুসারী হিসেবে এসব এলাকার মানুষ পবিত্র ভূমি মক্কা ও মদিনার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঈদসহ সব ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছে। এ সব গ্রামের মুসল্লিরা গত ৪৫ বছর যাবত সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করে আসছেন।

এ ব্যাপারে দক্ষিণ পূর্ব তালিমুল কুরআন মাদরাসার ঈদগাহের খতিব মাওলানা আমিনুল ইসলাম খান জানান, আমরা সৌদি আরবে সঙ্গে মিল রেখে ঈদ করি না। আমরা হানাফি মাজহাবের অনুসারী। প্রত্যেকটি মাজহাবে একসঙ্গে সারা বিশ্বে ঈদের জামাত আদায় করার ফতোয়া রয়েছে। আগে যোগাযোগের উন্নত মাধ্যম ছিল না। এজন্য মানুষ সৌদি আরবের একদিন পর ঈদ করতো। কিন্তু এখন যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত। এতে আমদের পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই। এজন্য হয়তো সৌদি আরবের সঙ্গে আমাদের মিল হয়ে যায়।