Dhaka , বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
আনন্দ টিভির,বহিস্কৃত ডিএনই কর্তৃক এইচ,আর (এড‌মিন)কে হুম‌কি, থানায় জিডি লক্ষ্মীপুরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে বাদিনীকে হুমকি অর্থ ও নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগে আনন্দ টিভি থেকে বরখাস্ত হলেন ‘প্রশান্ত’ গণঅভ্যুত্থান যখন হয় এটা আইন মেনে চলে না এটা আইন ভাঙার জন্য হয়:ফরহাদ মজহার লক্ষ্মীপুরে গুলীবিদ্ধ আমিনার শয্যাপাশে জামায়াত নেতা :ড.রেজাউল লক্ষ্মীপুরে বিএনপি দুই গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১ শহিদদের রক্তের বদলা নিতে ‘যে অঙ্গীকার’ করলেন শিবির সভাপতি আ.লীগ নিষিদ্ধে সরকার একা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না : মাহফুজ আলম বাংলাদেশেকে নিয়ে একটা গভীর চক্রান্ত চলছে: এ্যানি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

লক্ষ্মীপুরে খাল পরিষ্কার করে জনসাধারণের ব্যবহারের উপযোগী করলেন পৌর মেয়র

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ আগস্ট ২০২৪
  • ৮৭ Time View

নিজস্ব প্রতিনিধি: লক্ষ্মীপুরে পৌরসভার উদ্যোগে কচুরিপানা ও ময়লা আবর্জনা ভরা পৌরসভার রহমতখালী খালটি পরিষ্কার করে জনসাধারণের ব্যবহারের উপযোগী করলেন পৌর মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভুঁইয়া। ( ১২ জুলাই) থেকে পৌরসভার রহমতখালী খালটির বিভিন্ন অংশ থেকে পরিষ্কার অভিযান শুরু করেন তিনি। এসময় শ্রমের বিনিময়ে এ অভিযানে অংশ নিয়ে খাল পরিস্কার করেন শ্রমিকেরা । প্রথমিকভাবে খাল থেকে কচুরিপানা ও ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলেন মেয়র মসুম ভুঁইয়া। এসময় উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা কর্মচারি বৃন্দসহ আরো অনেকে।
পৌর মেয়রের খাল পরিস্কার পরিচ্ছতা করায় এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এসময় এলাকার বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা বলেন, রহমতখালী খালটি একটি ঐতিহ্যবাহী খাল। বছরের শুকনো মৌসুম অতিক্রম করে গ্রীষ্মের খড়তাপে যেখানে বেশির ভাগ জলাশয় শুকিয়ে যায় তখনও লক্ষ্মীপুর পৌরসভার রহমতখালী খালে ৫-৭ ফুট গভীরে পানি থাকে। এক সময় এ খালে বড় বড় নৌকা চলতো। খালের পানিতে পৌরসভার কয়েক হাজার বাসিন্দা ও কৃষক সেচ করে জমিতে ফসল ফলাত।
কিন্তু অতীতে কোন জনপ্রতিধিরা খালটি সংস্কারে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় কচুরিপানায় তা ভরে আছে। তা ছাড়া স্থানীয় শহরের হোটেল রেস্তুরা মিল-কারখানার বর্জ্য ফেলে পানি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে আছে। পৌর মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভুঁইয়া নিজেই খাল পরিষ্কারে নেমে এলাকার মানুষকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

মেয়র মাসুম ভুঁইয়া বলেন পরিবেশ রক্ষায় খালের বিকল্প নেই। এই খালের অনেক ঐতিহ্য রয়েছে।
খালটি পরিষ্কার করে পৌরসভার সীমানা পর্যন্ত খনন করে দুই পাশে থেকে খালের মধ্যে হোটেল,রেস্তুরা, কারখানার বর্জ্য ফেলাও বন্ধ করতে হবে। এই খালে এসে যাতে এলাকার মানুষ কিছুটা হলেও পানি ব্যাবহার করতে পারে সে ব্যবস্থা করা হবে। এব্যাপারে সকলের সযোগীতা কমনা করেন পৌর মেয়র মাসুম ভুঁইয়া।

Tag :
About Author Information

Sagor Ahmed

আলোচিত

আনন্দ টিভির,বহিস্কৃত ডিএনই কর্তৃক এইচ,আর (এড‌মিন)কে হুম‌কি, থানায় জিডি

লক্ষ্মীপুরে খাল পরিষ্কার করে জনসাধারণের ব্যবহারের উপযোগী করলেন পৌর মেয়র

Update Time : ১২:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ আগস্ট ২০২৪

নিজস্ব প্রতিনিধি: লক্ষ্মীপুরে পৌরসভার উদ্যোগে কচুরিপানা ও ময়লা আবর্জনা ভরা পৌরসভার রহমতখালী খালটি পরিষ্কার করে জনসাধারণের ব্যবহারের উপযোগী করলেন পৌর মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভুঁইয়া। ( ১২ জুলাই) থেকে পৌরসভার রহমতখালী খালটির বিভিন্ন অংশ থেকে পরিষ্কার অভিযান শুরু করেন তিনি। এসময় শ্রমের বিনিময়ে এ অভিযানে অংশ নিয়ে খাল পরিস্কার করেন শ্রমিকেরা । প্রথমিকভাবে খাল থেকে কচুরিপানা ও ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলেন মেয়র মসুম ভুঁইয়া। এসময় উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা কর্মচারি বৃন্দসহ আরো অনেকে।
পৌর মেয়রের খাল পরিস্কার পরিচ্ছতা করায় এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এসময় এলাকার বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা বলেন, রহমতখালী খালটি একটি ঐতিহ্যবাহী খাল। বছরের শুকনো মৌসুম অতিক্রম করে গ্রীষ্মের খড়তাপে যেখানে বেশির ভাগ জলাশয় শুকিয়ে যায় তখনও লক্ষ্মীপুর পৌরসভার রহমতখালী খালে ৫-৭ ফুট গভীরে পানি থাকে। এক সময় এ খালে বড় বড় নৌকা চলতো। খালের পানিতে পৌরসভার কয়েক হাজার বাসিন্দা ও কৃষক সেচ করে জমিতে ফসল ফলাত।
কিন্তু অতীতে কোন জনপ্রতিধিরা খালটি সংস্কারে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় কচুরিপানায় তা ভরে আছে। তা ছাড়া স্থানীয় শহরের হোটেল রেস্তুরা মিল-কারখানার বর্জ্য ফেলে পানি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে আছে। পৌর মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভুঁইয়া নিজেই খাল পরিষ্কারে নেমে এলাকার মানুষকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

মেয়র মাসুম ভুঁইয়া বলেন পরিবেশ রক্ষায় খালের বিকল্প নেই। এই খালের অনেক ঐতিহ্য রয়েছে।
খালটি পরিষ্কার করে পৌরসভার সীমানা পর্যন্ত খনন করে দুই পাশে থেকে খালের মধ্যে হোটেল,রেস্তুরা, কারখানার বর্জ্য ফেলাও বন্ধ করতে হবে। এই খালে এসে যাতে এলাকার মানুষ কিছুটা হলেও পানি ব্যাবহার করতে পারে সে ব্যবস্থা করা হবে। এব্যাপারে সকলের সযোগীতা কমনা করেন পৌর মেয়র মাসুম ভুঁইয়া।