Dhaka , শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
অর্থ ও নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগে আনন্দ টিভি থেকে বরখাস্ত হলেন ‘প্রশান্ত’ গণঅভ্যুত্থান যখন হয় এটা আইন মেনে চলে না এটা আইন ভাঙার জন্য হয়:ফরহাদ মজহার লক্ষ্মীপুরে গুলীবিদ্ধ আমিনার শয্যাপাশে জামায়াত নেতা :ড.রেজাউল লক্ষ্মীপুরে বিএনপি দুই গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১ শহিদদের রক্তের বদলা নিতে ‘যে অঙ্গীকার’ করলেন শিবির সভাপতি আ.লীগ নিষিদ্ধে সরকার একা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না : মাহফুজ আলম বাংলাদেশেকে নিয়ে একটা গভীর চক্রান্ত চলছে: এ্যানি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ লক্ষ্মীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শিশু গুলিবিদ্ধ চুরির অপবাদে শ্রমিকদল নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, আটক ৪

আ.লীগ নেতা হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩
  • ৮১ Time View

নিজস্ব প্রতিনিধি : লক্ষ্মীপুরের চরশাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মান্নান ভূঁইয়া হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. খোরশেদ আলমকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১১।  রোববার (১৪ মে) বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এদিন দুপুর দেড়টার দিকে নোয়াখালীর সুধারাম থানাধীন সোনাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের সদস্যরা।  আসামি মো. খোরশেদ আলম সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের রামপুর এলাকার মো. আনোয়ারুল হকের ছেলে। র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসান রোববার রাতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন। এতে আরও জানানো হয়, ২০১৪ সালের ২১ মে রাতে লক্ষ্মীপুর জেলার সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মান্নান ভূঁইয়াকে রাজনৈতিক  প্রতিহিংসার জের ধরে হত্যা করা হয়। আসামি খোরশেদ আলমসহ অন্য আসামিরা তাকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। ঘটনার পর খোরশেদ গ্রেপ্তার হয়ে দুই বছর কারাবাস যাপন করে জামিনে বের হন। এরপর থেকে পলাতক ছিল সে। ২০২০ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে দেওয়া হত্যা মামলার রায়ে তার যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে। র‌্যাব তথ্য  প্রযুক্তির সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। তার বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা  গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র‌্যাব।  জানা গেছে, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মান্নান ভূঁইয়াকে হত্যার দায়ে আদালতে তিনজনের ফাঁসি ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন রায় হয়েছে।

ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- কফিল উদ্দিন, আব্দুর রহমান ও মো. জয়নাল। যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, মো. জুলফিকার, খোরশেদ আলম, ইয়াসিন আরাফাত রাফি, মো. মুক্তার ও মো. শাহজালাল।

রায়ের সময় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি কফিল উদ্দিন আদালতে উপস্থিত থাকলেও বাকি আসামিরা তখন পলাতক ছিল।

Tag :
About Author Information

Happy Times

আলোচিত

অর্থ ও নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগে আনন্দ টিভি থেকে বরখাস্ত হলেন ‘প্রশান্ত’

আ.লীগ নেতা হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

Update Time : ০৮:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি : লক্ষ্মীপুরের চরশাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মান্নান ভূঁইয়া হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. খোরশেদ আলমকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১১।  রোববার (১৪ মে) বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এদিন দুপুর দেড়টার দিকে নোয়াখালীর সুধারাম থানাধীন সোনাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের সদস্যরা।  আসামি মো. খোরশেদ আলম সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের রামপুর এলাকার মো. আনোয়ারুল হকের ছেলে। র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার মাহমুদুল হাসান রোববার রাতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন। এতে আরও জানানো হয়, ২০১৪ সালের ২১ মে রাতে লক্ষ্মীপুর জেলার সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মান্নান ভূঁইয়াকে রাজনৈতিক  প্রতিহিংসার জের ধরে হত্যা করা হয়। আসামি খোরশেদ আলমসহ অন্য আসামিরা তাকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। ঘটনার পর খোরশেদ গ্রেপ্তার হয়ে দুই বছর কারাবাস যাপন করে জামিনে বের হন। এরপর থেকে পলাতক ছিল সে। ২০২০ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে দেওয়া হত্যা মামলার রায়ে তার যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে। র‌্যাব তথ্য  প্রযুক্তির সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। তার বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা  গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র‌্যাব।  জানা গেছে, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মান্নান ভূঁইয়াকে হত্যার দায়ে আদালতে তিনজনের ফাঁসি ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন রায় হয়েছে।

ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- কফিল উদ্দিন, আব্দুর রহমান ও মো. জয়নাল। যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, মো. জুলফিকার, খোরশেদ আলম, ইয়াসিন আরাফাত রাফি, মো. মুক্তার ও মো. শাহজালাল।

রায়ের সময় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি কফিল উদ্দিন আদালতে উপস্থিত থাকলেও বাকি আসামিরা তখন পলাতক ছিল।